Sunday, June 30, 2019

আজ থেকে দুদিন বন্ধ অ্যাপক্যাব পরিষেবা, দুর্ভোগে যাত্রীরা


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:-ফোনে অ্যাপ খুলে চাইলেও মিলবেনা পরিষেবা।আজ    সোমবার থেকে ৪৮ ঘণ্টা চলবে অ্যাব-ক্যাব ধর্মঘট। নানা নীতির প্রতিবাদে এই   ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওলা ও উবরের  ক্যাব চালক ও মালিকরা। প্রায় ২০ হাজার গাড়ি এই ধর্মঘটে সামিল হবেন বলে আন্দোলনকারীদের বক্তব্য।



এ দিন সকাল থেকে বিক্ষিপ্ত অশান্তি খবর পাওয়া যায়। ধর্মতলায় কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুড় করা হয়। ধর্মঘটে সামিল না হওয়ায় ক্যাব থেকে যাত্রীদের জোর  করে নামিয়ে দেওয়া হয়। ভাঙা হয় অ্যাপ ভিত্তিক দুটি গাড়ির কাচ, ভাঙা হয়েছে লুকিং গ্লাসও।



দু দিনের এই ধর্মঘটের  জেরে যাত্রীদের অশেষ দুর্ভোগের মুখে পড়তে হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এক লাফে ১০০ টাকা কমল রান্নার গ্যাসের দাম! হেঁসেলে স্বস্তি।


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:  মাস পয়লায়  গৃহস্থদের জন্য সুখবর! ১ জুলাই, সোমবার থেকেই কমল রান্নার গ্যাসের দাম। সিলিন্ডার প্রতি ১০০ টাকা ৫০ পয়সা দাম কমেছে রান্নার গ্যাসের।
জানা গিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তরল এলপিজির দাম আর ডলারের দাম কমায় গ্যাসের দামে বড়সড় মূল্যহ্রাস ঘটেছে।

ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভর্তুকিহীন রান্নার গ্যাসের দাম সিলিন্ডার প্রতি ৭৩৭.৫০ টাকা থেকে কমে দাঁড়াল ৬৩৭ টাকা। ১৪২.৬৫ টাকার সরকারি ভর্তুকি-সহ রান্নার গ্যাসের দাম সিলিন্ডার প্রতি ৪৯৪.৩৫ টাকা।

আজ থেকে বহু নতুন লোকাল । নতুন সময়, নতুন স্টপ।


অবশেষে এ রাজ্যে লোকাল এবং দূরপাল্লার ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় রেল।আজ থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন সময়,নতুন স্টপ। ডিএম ইউ ট্রেন কে যেমন আপগ্ৰেড করা হয়েছে তেমনি বেশ কিছু মেমু প্যাসেঞ্জার এবং ই এম ইউ ট্রেন কে নিয়মিত করেছে ভারতীয় রেল।হাওড়া , তারকেশ্বর,শেওড়াফুলি এবং আরামবাগ শাখায় ১০ টি ইএম ইউ ট্রেনকে নিয়মিত করা হয়েছে।

বর্ধমান-রামপুরহাট-নলহাটি-আজিমগঞ্জ শাখায় ৫টি ডিএম ইউ ট্রেনকে মেমু ট্রেনে পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন ছ'টি ইএম ইউ লোকাল চালু করা হয়েছে দক্ষিণ বিভাগে।



ব্যান্ডেল-কাটোয়া শাখায় বাঁশবেড়িয়া ও ত্রিবেণীর মাঝে ইসলামপাড়া হল্টকে নতুন যুক্ত করা হয়েছে।





আকাশ বিজয়বর্গীয়র জামিন, শূন্যে গুলি ছুড়ে উল্লাস সমর্থকদের


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:-সরকারি আধিকারিককে ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে জেলে যাওয়ার সেই আকাশ বিজয়বর্গীয় জামিন পেতেই ইনদওরে কার্যত উৎসবে মাতলেন তাঁর সমর্থক অনুগামীরা। জেলের সামনেই তাঁকে মালা পরিয়ে কার্যত বীরের মর্যাদা দেওয়া হয়। এমনকি  বিজেপি অফিসের সামনে শূন্যে গুলি ছুড়ে দলীয় বিধায়কের মুক্তি উদযাপন করা হয়। আর  জেল থেকে বেরিয়ে ইনদওরের বিজেপি বিধায়কের  মন্তব্য, ‘জেলে খুব ভাল সময় কাটিয়েছি’।
যদিও  জেল খাটার পরও  একজন বিধায়ককে এভাবে উৎসবের মেজাজে বরণ করা নিয়ে ইতমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছে মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেস।

Saturday, June 29, 2019

ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ডেথ সার্টিফিকেট হাতে পেল বেলুড় মঠ, মৃত্যুর কারণ আলসার



HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক: অবশেষে ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ডেথ সার্টিফিকেট আনুষ্ঠানিকভাবে   বেলুড় মঠের হাতে তুলে দিল কলকাতা পুরসভা। তবে,সেটি  আসল ডেথ রেজিস্টার নয়, অবিকল রেপ্লিকা  বা সেই ডেথ সার্টিফিকেটের  প্রত্যয়িত প্রতিলিপি। ডিজিটাল ফরম্যাটের এই ডেথ সার্টিফিকেটটি বেলুড় মঠ কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিলেন কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ।



১৫ অগাস্টের মধ্যরাতেই কি প্রয়াত হন শ্রীরামকৃষ্ণ? এই নিয়ে যে মতপার্থক্য ছিল  তা আপাতত ইতি। কারণ, কলকাতা পুরসভা তাদের শ্মশানঘাটের ঐতিহাসিক রেজিস্টার থেকে শ্রী রামকৃষ্ণ-এর দেহাবসানের নথিপত্রের যে ছবি বেলুড়ের সংগ্রহশালায় তুলে দিয়েছেন   সেখানে ৯৫০ নম্বর এন্ট্রিতে লেখা,  রাম কিষ্টো প্রমোহংশ। ৪৯ কাশিপুর রোড, বয়স ৫২। মৃত্যু তারিখ ১৫ আগস্ট ১৮৮৬।

আসলে যে সময় রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব ইহলোক ত্যাগ করেন, সেসময় শ্মশানে পুরসভার তরফে মৃত্যুর নথিভুক্তকরণ করা হত না। ব্রিটিশরা আইন করে সমস্ত শেষকৃত্যের তথ্য থানায় নথিভুক্ত করিয়ে রাখত। রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ক্ষেত্রেও তেমনটা করা হয়েছিল।  কিন্তু, ঠাকুর রামকৃষ্ণের সেই নথি এখন সরকারি সম্পত্তি। আইন অনুযায়ী তা বেলুড় মঠের হাতে তুলে দেওয়া সম্ভব নয়। তাই, একটি ডিজিটাল প্রতিলিপি তৈরি করে তা তুলে দেওয়া হল মঠের হাতে।
পুরসভা যে নথি তুলে দিয়েছে, তাতে ঠাকুরের মৃত্যুর কারণ হিসেবে লেখা হয়েছে আলসার।

মাসের পর মাস বেতন না পেয়ে হাওড়া পুরসভার অস্থায়ী মহিলা কর্মীর আত্মহত্যার চেষ্টা


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- সেপ্টেম্বর মাসে হাওড়া পুরসভায় ৪১৯ জন অস্থায়ী কর্মী কে নিয়োগ করেও এখনও পর্যন্ত একটা টাকাও তাদের বেতন দেয়নি পুরসভা।আর সেই হতাশা ও আর্থিক অনটনের কারণে এক মহিলা অস্থায়ী কর্মী ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন।তাঁকে হাওড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।এই ঘটনায় পুরকমিশনারের ঘরের সামনে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখান অন্যান্য অস্থায়ী কর্মীরা।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,গত সেপ্টেম্বর মাসে এই ৪১৯ জনকে নিয়োগ করে। যদিও এই নিয়োগ বেআইনি বলে দাবি তুলেছিল বিরোধীরা। ডিসেম্বর মাসে মেয়াদ শেষে পুর বোর্ড ভেঙে গিয়ে পুরকমিশনারকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করা হয়।প্রশাসক এই ৪১৯ জনের নিয়োগ ও বেতন সংক্রান্ত ব্যাপারে রাজ্য সরকারের মতামত জানতে চেয়ে চিঠি দেন।রাজ্য সরকার এ ব্যাপারে  কোনও সিদ্ধান্ত না জানালেও মন্ত্রী অরূপ রায় পুরমন্ত্রী ফিরাদ হাকিমের সাথে কথা বলে এই ৪১৯ জনের নিয়োগ ও বেতন নিয়ে তাদের একাধিক বার আশ্বস্ত করলেও এখনও পর্যন্ত তাদের বেতন চালু হয়নি।আর সেই মানসিক অবসাদ থেকেই ২৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ঐ মহিলা কর্মী বাড়িতেই ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন।




হাওড়ার ডোমজুড়ে ১ কোটি টাকা তোলা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে বেধড়ক মারধর



   HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- বেআইনি নির্মাণ থেকে পুকুর ভরাট, অপরাধমূলক     কর্মকাণ্ডে হাওড়া যে প্রথমসারিতে জায়গা করে নিতে চলেছে তার নবতম উদাহরন ১ কোটি টাকা তোলাবাজি র চেষ্টা এবং তা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে বেধড়ক মারধর।         
  ১ কোটি টাকা তোলা দিতে অস্বীকার করায় ব্যবসায়ী ও তাঁর নিরাপত্তারক্ষীকে মারধরের অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার ডোমজুড়ের সলপের পাকুড়িয়ায়। মিনারেল ওয়াটার তৈরির কারখানা তৈরি করছেন জনৈক ব্যবসায়ী  মানস রায়। অভিযোগ, কারখানা তৈরির কাজ শুরু হওয়ার পরেই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১ কোটি টাকা তোলা চায় স্থানীয় দুষ্কৃতী গোপীনাথ পাত্র। গতকাল কারখানার পাঁচিল দেওয়ার কাজ চলার সময়, ওই দুষ্কৃতী ২৫-৩০ জন সঙ্গীকে নিয়ে নির্মাণস্থলে চড়াও হয়।টাকা না দিলে কাজ বন্ধের হুমকিও দেয় বলে অভিযোগ। সেসময় ব্যবসায়ীকে বেধড়ক মারধর  করে দুষ্কৃতীরা । ঐ ব্যবসায়ীকে  বাঁচাতে এলে ব্যবসায়ীর নিরাপত্তারক্ষী সুশান্ত বারিককেও বাঁশ, লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ডোমজুড় থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

একদিকে যখন নতুন  শিল্পের বন্ধা এ রাজ্যে তখন একটি মিনারেল ওয়াটার তৈরির কারখানা কে কেন্দ্র করে ১ কোটি টাকা তোলাবাজি চাওয়ার এই ঘটনা এ‌ রাজ্যের শিল্পবান্ধব ভাবমূর্তি কে আবারও প্রশ্ন চিহ্ণের মুখে দাঁড় করিয়ে দিল। 


Friday, June 28, 2019

মনোতোষ রায়, মনোহর আইচ কে ছঁয়ে ফের ' বিশ্বশ্রী' খেতাব জয় বঙ্গতনয়ের

                 

রণতোষ মুখোপাধ্যায়:-  মনোতোষ রায়, মনোহর আইচের পথ ধরে আবার ও 'বিশ্বশ্রী'  খেতাব জয় এক বঙ্গ সন্তানের।  ওয়ার্ল্ড  ফিটনেস ফেডারেশন আয়োজিত মিস্টার ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় " বিশ্বশ্রী" হলেন নদীয়ার পায়রাডাঙার সৌম্য দাশ।


দক্ষিণ কোরিয়ার সিওলে অনুষ্ঠিত এই  মিস্টার ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার ফাইনাল ছিল ২২ জুন । সেখানেই   বিশ্বের  তাবড়  ব্যায়ামবীরদের পিছনে ফেলে  সেরার  সেরা শিরোপা জিতে নেন সৌম্য। অথচ এই সৌম্য একসময় খুব মোটা ছিল বলেই তাার জিমে যাওয়া শুরু।  মাত্র ১৬ বছর বয়সেই  সে জেলার সেরা। তারপর শুরু হয় বিশ্বমঞ্চে খেতাব জেতার লড়াই। বডি বিল্ডিং খুবই খরচসাপেক্ষ। তাই, রোজগারের জন্য জিম ট্রেনারের চাকরিও করতে হয়েছে একসময়।

 প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৫১ সালে প্রথম ভারতীয় হিসেবে বিশ্বশ্রী খেতাব জিতেছিলেন মনোতোষ রায়। তার পরের বছরেই ফের বিশ্বশ্রী খেতাব জেতেন মনোহর আইচ। এর পরে বাংলায়   শরীরচর্চার  ঘরানায় নেমে আসে অন্ধকার যুগ। সেই আঁধার কাটিয়ে  আবারও ২০১৯ সালে বিশ্বজয় করে বাংলাকে ফের সেই  হৃতগৌরব  ফিরিয়ে দিলেন সৌম্য।




মহিয়াড়ী মৌজায় রিজেন্ট হাটের সন্নিকটে প্রকাশ্য দিবালোকে জলাভূমি ভরাট চলছে !


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:-বেআইনি নির্মাণের স্বর্গ রাজ্য হাওড়া শহর। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে এই মুহূর্তে হাওড়া শহরে বাস্তু জমি আর নেই বললেই চলে। কিন্তু তাতে কি! জমি হাঙরদের তাই এখন নজর পড়েছে জলাভূমি এবং পুকুরের উপরে।আইনকে কিভাবে বুড়ো আঙুল দেখাতে হয় তা তো বিলক্ষণ জানেন এই কাজের সাথে যুক্ত অসাধু প্রোমোটার চক্র।তার ওপর এদের মাথায় শাসকদলের নেতা মন্ত্রীদের আশীর্বাদের হাত তো থাকেই। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর  গলায় যখন প্রায়ই শোনা যায় জল ধরো জল ভরো শ্লোগান ,তখন ভাইদের  (পড়ুন,দিদির ভাইদের)  শ্লোগান,পুকুর ধরো পকেট ভরো।


এবার  অভিযোগ,    মহীয়াড়ী ১ গ্রাম পঞ্চায়েত এলকায় মহীযাড়ী মৌজায় রিজেন্ট হাটের সন্নিকটে সম্পূর্ণ  বেআইনিভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে ট্রাকে করে মাটি এনে একটি বিশাল জলাভূমি  ভরাট করা চলছে অত্যন্ত দ্রুততায়।


কলকাতার মেয়র দিনকয়েক আগেই ঘোষণা করেছেন,নতুন করে আর একটি পুকুর ভরাট হলে তিনি মেয়র পদ ছাড়বেন। কিন্তু হাওড়ায় প্রতিদিন যে একটি একটি করে সমস্ত জলাভূমি ভরাট হয়ে যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে কে?

 মাটির জলস্তরের নিরিখে হাওড়ার অবস্থা হয়ত আরও খারাপ। বেআইনি জলের কারবার, শাঁকরাইল এবং জালান কমপ্লেক্স শিল্পতালুকে হিসেব বহির্ভূত ভাবে জলের অপচয়ে এমনিতেই জলস্তর নিম্নগামী তার উপরে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা এই জলাভূমি ভরাট একদিকে যেমন জলের জন্য ভবিষ্যতে হাহাকার ডেকে আনবে তেমন ই বর্ষায় জলের নিকাশি ব্যবস্থা কে নষ্ট করে অদূর ভবিষ্যতে বন্যার আশঙ্কা তৈরি করবে।
ভাবতে‌ অবাক লাগে , রাজ্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ কার্যালয় যে শহরে সেই হাওড়া তে একের পর এক বেআইনি নির্মাণ, বেআইনিভাবে পুকুর ভরাট চলছে প্রশাসন ও আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে।

এর প্রতিকার কি!

Thursday, June 27, 2019

ফেরিওয়ালার ছদ্মবেশে উলুবেড়িয়া য় ঘাঁটি গেড়েছিল জামাত জঙ্গিরা !



HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:-রাজাপুরের তেহট্টে হদিশ মিলল জঙ্গি ঘাটির। উদ্ধার ল্যাপটপ, সিডি-সহ বেশ কিছু সামগ্রী।মঙ্গলবার কলকাতা ও হাওড়া থেকে যে   ৪ জামাত জঙ্গি গ্রেফতার হয়   তাদের মধ্যে ২জন জঙ্গি  শেখ আলআমিন ও শেখ শামিম নামে বাড়িভাড়া নিয়েছিল হাওড়া উলুবেড়িয়ায়।

সূত্রের খবর, সেই জঙ্গিরা মাসিক ২৬০০ টাকার চুক্তিতে নিজেদের ফেরিওয়ালা দাবি করে উলুবেড়িয়ার লায়েক পাড়ার তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সিরাজুল মল্লিকের বাড়িটি ভাড়া নেয়। বৃহস্পতিবার এসটিএফ বাহিনী সেখানে গিয়ে জানতে পারেন যে, জিয়াউল রহমান এবং মামুনউর রসিদ নামে দুই জন জেএমবি জঙ্গি কয়েক সপ্তাহ আগে সেই বাড়ীটি ভাড়া নেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতার কাছে। সেখানে তল্লাশি করে আরও জানা গিয়েছে, জানা গিয়েছে যে ওই দুই জঙ্গি বাংলাদেশের নাগরিক। তারা ভারতে জঙ্গি কার্যকলাপ বৃদ্ধির জন্যই এসেছিল। সেই সাথে সেই ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় ইসলামিক স্টেট সংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্র, হাতে আঁকা স্কেচ সহ বেশ কিছু সিডি।

বেগড়ী গ্ৰাম পঞ্চায়েতের শাঁখারীদহে বিশাল জলাভূমি ভরাটের চেষ্টা


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- বেআইনি নির্মাণের স্বর্গ রাজ্য হাওড়া শহর। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে এই মুহূর্তে হাওড়া শহরে বাস্তু জমি আর নেই বললেই চলে। কিন্তু তাতে কি! জমি হাঙরদের তাই এখন নজর পড়েছে জলাভূমি এবং পুকুরের উপরে।আইনকে কিভাবে বুড়ো আঙুল দেখাতে হয় তা তো বিলক্ষণ জানেন এই কাজের সাথে যুক্ত অসাধু প্রোমোটার চক্র।তার ওপর এদের মাথায় শাসকদলের নেতা মন্ত্রীদের আশীর্বাদের হাত তো থাকেই। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর  গলায় যখন প্রায়ই শোনা যায় জল ধরো জল ভরো শ্লোগান ,তখন ভাইদের  (পড়ুন,দিদির ভাইদের)  শ্লোগান,পুকুর ধরো পকেট ভরো।




সম্প্রতি এমনই এক অভিযোগে উত্তেজনা ছড়িয়েছে।
 ডোমজুড়-ধুলাগোর রাস্তার উপর ডোমজুড় থানার বেগড়ী গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন শাঁখারীদহ মৌজার একটি   বিশাল জলাভূমি কে সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে ভরাট করার চেষ্টা চলছে বলে এলাকাবাসীর  অভিযোগ।



এলাকারই সমাজসেবী বাপি ঠাকুর এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, জনৈক রাজীব চৌধুরী গ্ৰামবাসীদের আপত্তিকে অগ্ৰাহ্য করে বলপূর্বক এই জলাভূমি ভরাট করতে উঠেপড়ে লেগেছেন।


যদিও রাজীব চৌধুরীর বক্তব্য, এটি কোনোভাবেই জলাভূমি নয়।একসময় এই জমি থেকে ইটভাটার মাটি কাটার ফলে বৃষ্টির জল জমে এটি জলাভূমির চেহারা নিয়েছে।



Wednesday, June 26, 2019

জল অপচয় রোধ করে তা পুর্নব্যবহার , জল সচেতনতায় অভিনব উদ্যোগ গ্রামীণ হাওড়ার বিদ্যালয়ের


পৃথ্বীশরাজ কুন্তী: জলের অপর নাম জীবন।রুক্ষ্ম-শুষ্ক মরুদেশে এক ফোঁটা জলের জন্য হাহাকার এ অনেকেরই পরিচিত দৃশ্য।কিন্তু,বেশ কয়েকদিন আগেই মিডিয়া জুড়ে শোরগোল পড়েছিল এক হাড়হিম করা খবরে।ঔরঙ্গাবাদের দ্বিতীয় শ্রেণীরর একটি বালককে পানীয় জল আনতে প্রতিদিন বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে দীর্ঘ প্রায় ১২ কিমি. পথ পাড়ি দিতে হয়।নাহ এ কোনো বিস্ময়কর কাহিনি নয়,বরং সমাজের কাছে বৃহত্তর সাবধান বাণী।এই খবর সচেতন সমাজকে কোথাও যেন নাড়িয়ে দিয়ে যায়।অতঃপর, জলের অপচয় রোধ করতে সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।সমাজের অগ্রগতির অগ্রদূত ছাত্রছাত্রীরা।তাই তাদের মধ্যে সর্বাগ্রে সচেতনতার বীজ বপন করা প্রয়োজন।সচেতনতার সাথে দরকার বাস্তবিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ।আর তা থেকেই আমতা-১ ব্লকের সোনামুই হরিসভা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উৎসারিত হল এক অভিনব ভাবনা।



পূর্বেই এই বিদ্যালয় ছাদে কিচেন গার্ডেন কিমবা বিদ্যালয়ে জন্মদিন পালনের ন্যায় বিভিন্ন অভিনব প্রয়াসের কারণে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে।তাদের নবতম সংযোজন অতি স্বল্প ব্যয়ে 'Waste water treatment'।বিদ্যালয় কর্ত্তৃপক্ষ সূত্রে খবর,বিদ্যালয়ের ছাদের কিচেন গার্ডেন,ফুলের বাগানে জল দেওয়ার জন্য ও মিড-ডে-মিলের বাসনপত্র পরিষ্কার করার উদ্দেশ্যে কিছুদিন আগেই পাতকূয়া খনন করা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী বিদ্যালয়ের ছাদে জমা বৃষ্টির জল,বেসিনের জল ও রান্নার বাসন ধোওয়ার জল মাটির নীচে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে প্রবেশের ব্যবস্থা করানো হয়েছে।এই জল নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুযায়ী পুনরায় বিশুদ্ধ হয়ে পাতকূয়ায় প্রবেশ করবে।এই অভিনব ভাবনার হোতা তথা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অরুণ খাঁ জানান,এই পদ্ধতির ফলে মাত্র ২০ ফুটের গভীর পাতকূয়ায় সারা বছরের জলের জোগানও পাওয়া যাবে।এই সমস্ত ছোটো ছোটো ভাবনার মধ্য দিয়ে পড়ুয়াদের মধ্যে সর্বোপরি সমাজের কাছে জল অপচয় সম্পর্কে বার্তা তুলে ধরতে তাঁরা সচেষ্ট।তার সাথে সাথে তাঁরা চান মানুষ জানুক ব্যবহার করা জলকে কীভাবে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য করে তোলা যায়।সমগ্র প্রকল্পটির জন্য খরচ হয়েছে ১২০০-১৫০০ টাকা।ব্যবহৃত হয়েছে বড়ো আকারের ড্রাম।বিশিষ্ট পরিবেশবিদ ড.সৌরভ দোয়ারী এই অভিনব উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে জানান, জল অপচয় রোধ করে তা পুর্নব্যবহারে এই উদ্যোগ শুধু একটি বিদ্যালয়েই নয় সমস্ত বিদ্যালয়েই চালু হোক।
শিপ্রা,রূপম,শুভশ্রীদের ন্যায় এযুগের তরুণতম প্রজন্মের পড়ুয়াদের কাছে বার্তা পৌঁছে দিতে হবে বাঁচুক পরিবেশ,বাঁচুক জীবকূল,আগামী হয়ে উঠুক প্রাণময়।






ভারতী ঘোষকে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে বিজেপি কর্মীদের হাতে নিগৃহীত মহিলা পুলিস কর্মী

HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক : বিজেপির ভারতী ঘোষকে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে একদল বিজেপি কর্মীর হাতে  নিগ্রহের শিকার হলেন এক মহিলা পুলিসকর্মী। ক্যামেরবন্দি সেই ফুটেজ সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই নিন্দার ঝড় উঠেছে।

ঘটনার সূত্রপাত এদিন সকালে।  কন্ঠিবাড়িতে সভা করতে যাচ্ছিলেন ভারতী ঘোষ। তাঁর সঙ্গে বিজেপি কর্মী সমর্থকরাও ছিলেনও। কিন্তু খেজুরি ঢোকার আগেই হেড়িয়া পাওয়ার হাউসের কাছে ভারতী ঘোষের গাড়ি আটকায় পুলিস। পুলিস গাড়ি আটকাতেই রাস্তায় বসে পড়েন ভারতী ঘোষ। পুলিসের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় ভারতী ঘোষ সহ বিজেপি কর্মী, সমর্থকদের।  এরপর বোগা রোড অবরোধ করে  বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।


অভিযোগ, সেইসময়ই  ভারতী ঘোষের নিরাপত্তায় থাকা এক মহিলা পুলিস কর্মীর উপর 'চড়াও' হন বিক্ষোভকারীরা। তাঁকে নিগ্রহ করা হয়। ফুটেজে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা ঘিরে ধরেছেন ওই মহিলা পুলিস কর্মীকে। বার বার তাঁকে ধাক্কা মারা হচ্ছে পিছন থেকে। ধাক্কার চোটে বেসামাল হয়ে কার্যত পড়ে যেতেও দেখা যায় ওই মহিলা পুলিস কর্মীকে। কোনওরকমে সামলে নেন নিজেকে।


পয়লা জুলাই সমস্ত সরকারি অফিসে হাফ ছুটি দেওয়ার কথা  ঘোষণা করল রাজ্য সরকার



Howrah TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- রাজ্য সরকারি কর্মচারিদের জন্য সুখবর ৷ 
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন উপলক্ষেই পয়লা জুলাই সোমবার অর্ধ দিবস ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার ৷ ওই দিন সমস্ত সরকারি অফিসে দুপুর দুটোর পর সমস্ত কাজ বন্ধ হয়ে যাবে ৷


নবান্নের তরফে এদিনই নির্দেশিকা জারি করে এই বিষয়ে জানানো হয় ৷

চমক ! পুকুরে ইলিশ চাষ, অসাধ্যসাধন মগরার চণ্ডীচরণের


দেবাশীষ তালুকদার:-  রুই কাতলার মতো  হুগলির মগরাতে পুকুরে বড় হচ্ছে ইলিশ মাছ।

শুনতে আশ্চর্য লাগলেও  হুগলি জেলার মগরাতে রুই, কাতলার সঙ্গেই বেড়ে উঠছে দশ লক্ষ ইলিশ মাছের চারা। একেকটির বয়স প্রায় আঠারো মাস। ওজন হয়েছে প্রায় পাঁচশ গ্রাম।

হুগলি জেলার মগরার বাসিন্দা চন্ডীচরণ চট্টোপাধ্যায়ের রয়েছে প্রায় ৫৯ একরের একটি হ্যাচারি। সেই হ্যাচারিতেই ডিম থেকে ইলিশের পোনার জন্ম। এখন সেই পোনাগুলোই বড় হচ্ছে।



 প্রাথমিকভাবে  ঠিক করা হয়েছে গঙ্গার দুই মোহনা ডায়মন্ডহারবার ও খড়গপুরের কাছে গঙ্গায় ইলিশ ছাড়া হবে। ।

রাজ্যের ইলিশ বিষেশজ্ঞরা বলছেন, গঙ্গায় যেহেতু জোয়ার-ভাটা হয়, তাই ইলিশের ওজনও দ্রুত বাড়ে। গঙ্গায় আঠারো মাসে একটি ইলিশের ওজন হয় প্রায় এক কেজির কাছাকাছি। এই হ্যাচারিতে ইলিশের ওজন হয়েছে মাত্র পাঁচশো গ্রাম।

কিভাবে এটা সম্ভব হলো? সেটাই জানিয়েছেন চন্ডীচরণ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, তিন বছর আগে অর্থাৎ ২০১৬ সালের জুলাই মাসের এক দুপুরে তিনি হাজির হলেছিলেন সল্টলেকের মীন ভবনে। মত্স্য দফতরের কর্মকর্তাদের তিনি একটি প্রস্তাব দেন।

সে সময় তার কথা শুনে কেউ তেমন গুরুত্ব দেননি। তবে কথাটা কানে আসতেই চন্ডীবাবুকে নিজের ঘরে ডেকে নেন চন্দ্রনাথ সিনহা। সব শুনে সরকারি সাহায্যর প্রতিশ্রুতি দেন। আর ফিরে তাকাতে হয়নি চন্ডীবাবুকে।

সরকারি সহায়তা আর অদম্য সাহস নিয়ে পুকুরের মিঠা জলেতেই নোনা ইলিশ চাষ করে দেখিয়েছেন তিনি। স্বাদ আর গন্ধেও কোন পার্থক্য নেই বলে দাবি তার। চন্ডীবাবু বলেন, ‘ইলিশ উত্পাদনে স্বাবলম্বী হতে হবে। এমনটাই জেদ চেপেছিল মাথায়। আজ আমি সেটা করে দেখিয়েছি। সত্যিই আমি খুব খুশি।’

সাহায্যে- ইন্টারনেট




ট্র্যাফিক আইন ভাঙলে এবার পুলিশের বিরুদ্ধেও কড়া পদক্ষেপ , নয়া নির্দেশ কলকাতার পুলিশ কমিশনারের


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- এতদিন একযাত্রায় পৃথক ফল হচ্ছিল, তাই সাধারণ বাইক আরোহীদের ক্ষেত্রে  হেলমেট না পরার আইনি কড়াকড়ি থাকলেও পুলিশের ক্ষেত্রে  এ ব্যাপারে ছিল 'সাত খুন মাফ'। কিন্তু  এবার থেকে শুধুমাত্র   সাধারণ নাগরিক নন , বিনা হেলমেটে বাইক চালালে কিংবা অন্য কোনও ভাবে ট্র্যাফিক আইন ভাঙলে নিস্তার  নেই পুলিশেরও।
 কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মার স্পষ্ট নির্দেশ, নিয়ম ভাঙলে রেয়াত করা হবে না পুলিশকর্মী-আধিকারিকদেরও। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, এমন নির্দেশ সাম্প্রতিক অতীতে দেওয়া হয়নি। সোমবার রাতে কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মার তরফে সব থানা এবং ট্র্যাফিক গার্ডের কাছে ওই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে।

প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া-ইউনিভার্স ঊষসী সেনগুপ্তের নিগ্রহের ঘটনার পরে নড়েচড়ে বসেছিল কলকাতা পুলিশ। বেপরোয়া গাড়ি রুখতে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে রাতের কলকাতার সর্বত্র চলছে গাড়ি ও বাইক তল্লাশি। গত কয়েক দিনে প্রায় ৪৫০০ বাইকচালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে লালবাজার। কিন্তু প্রায়শই অভিযোগ ওঠে,পুলিশ নিজেই তো‌ সবসময় আইন‌ মানেনা, সে বিনা হেলমেটে বাইক চালানো হোক বা নো‌ পার্কিং জোনে গাড়ি লাগানো হোক আইন ভাঙাটাই যেন অনেকক্ষেত্রে আইন হয়ে যেত।তাই এবার আইনরক্ষকদের ঘর থেকেই শুদ্ধিকরণ শুরু করতে‌ চায় পুলিশ প্রশাসনের সর্বোচ্চ মহল।

যদিও এই প্রচেষ্টা কতটা সফল হবে এ‌ নিয়ে‌ সন্দেহ প্রকাশ করেছেন নাগরিক সমাজের একটা অংশ।
তাদের  প্রশ্ন , পুলিশ কমিশনার নির্দেশ দিলেও সহকর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আদৌ কি সক্রিয় হতে পারবেন  পুলিশকর্মীরা?




প্যাকেট দুধের ভেজাল আটকাতে প্যাকেটের গায়ে বিআইএস লোগো সাঁটতে চলেছে কেন্দ্র।


HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার হিসেব অনুযায়ী ৬৮.৭ শতাংশ দুধেই ভেজাল। অথচ সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে কোটি কোটি শিশু যে প্যাকেটজাত দুধ পান করছে তার গুনমানের ন্যুনতম মাপকাঠি নেই।নেই কোনও সরকারি অডিট বা সার্টিফিকেশনের ব্যবস্থা!আর এর ই সুযোগে শিশুর অন্যতম খাদ্য হিসেবে চিহ্নিত তরল দুধে ডিটারজেন্ট থেকে ইউরিয়া, স্টার্চ থেকে ফর্মালিন -এই সমস্ত প্রাণঘাতক ভেজাল মেশানো দুধ প্যাকেটজাত হয়ে চলে আসছে বাজারে।হরেক সংস্থা,হরেক ব্র্যান্ড এবং তাদের বিজ্ঞাপনী চমকে সেই দুধ কিনেও নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।

প্যাকেটজাত দুধে এই ভেজাল আটকানোর পথ খুঁজতে এবার আসরে নামতে চলেছে কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক।গুঁড়ো দুধ,কনডেন্সড মিল্ক বা শিশুদের মিল্ক সাবস্টিটিউট এ বিআইএস সার্টিফিকেট নেওয়া বাধ্যতামূলক।ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস এবার থেকে প্যাকেটজাত দুধের গুনগত মান বজায় রাখতে অডিট চালু করতে চলেছে। পশ্চিমবঙ্গে বিআইএসের একটি নিজস্ব ল্যাবরেটরি ও ২১ টি অনুমোদিত পরীক্ষাগার আছে।সেখানেই হবে দুধের পরীক্ষা।


               ৯ লক্ষ পাঠক- দর্শকের  সাথে প্রতিদিন



প্যাকেট দুধে ভেজাল আটকাতে প্যাকেটের গায়ে বিআইএস লোগো সাঁটতে চলেছে কেন্দ্র।



HOWRAH TIMES ডিজিটাল ডেস্ক:- প্যাকেট দুধের ভেজাল আটকাতে প্যাকেটের গায়ে বিআইএস লোগো সাঁটতে চলেছে কেন্দ্র।

ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার হিসেব অনুযায়ী ৬৮.৭ শতাংশ দুধেই ভেজাল। অথচ সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে কোটি কোটি শিশু যে প্যাকেটজাত দুধ পান করছে তার গুনমানের ন্যুনতম মাপকাঠি নেই।নেই কোনও সরকারি অডিট বা সার্টিফিকেশনের ব্যবস্থা!আর এর ই সুযোগে শিশুর অন্যতম খাদ্য হিসেবে চিহ্নিত তরল দুধে ডিটারজেন্ট থেকে ইউরিয়া, স্টার্চ থেকে ফর্মালিন -এই সমস্ত প্রাণঘাতক ভেজাল মেশানো দুধ প্যাকেটজাত হয়ে চলে আসছে বাজারে।হরেক সংস্থা,হরেক ব্র্যান্ড এবং তাদের বিজ্ঞাপনী চমকে সেই দুধ কিনেও নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।

প্যাকেটজাত দুধে এই ভেজাল আটকানোর পথ খুঁজতে এবার আসরে নামতে চলেছে কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক।গুঁড়ো দুধ,কনডেন্সড মিল্ক বা শিশুদের মিল্ক সাবস্টিটিউট এ বিআইএস সার্টিফিকেট নেওয়া বাধ্যতামূলক।ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস এবার থেকে প্যাকেটজাত দুধের গুনগত মান বজায় রাখতে অডিট চালু করতে চলেছে। পশ্চিমবঙ্গে বিআইএসের একটি নিজস্ব ল্যাবরেটরি ও ২১ টি অনুমোদিত পরীক্ষাগার আছে।সেখানেই হবে দুধের পরীক্ষা।




হাওড়া শ্যামপুরে বাছরী যুব সংঘে মা সাজবেন রেশমী সুতোর সাজে

অর্পণ দাস:  হাওড়া গ্রামীণ অঞ্চলের শ্যামপুর থানার বাছরী গ্রামের "বাছরী যুব সংঘের" সার্বজনীন দুর্গোৎসবের এবছর ৫৩ তম বর্ষ । বিগত...