News H Times ডিজিটাল ডেস্ক : ঘটনার দিন রাতে নিজেদের নিষ্ক্রিয়তা ও অসহযোগিতা ঢাকতেই কি মিস ইন্ডিয়া হেনস্থাকাণ্ডে এবার নড়েচড়ে বসল কলকাতা পুলিস! অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ধারা প্রয়োগ করল কলকাতা পুলিস?
অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজুর পাশাপাশি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শারীরিক নিগ্রহ ও সম্ভ্রমহানির মামলাও দায়ের করা হয়েছে। এরসঙ্গে ঊষসী সেনগুপ্তের গোপন জবানবন্দি নেওয়ার জন্য বিচারকের কাছে আর্জি জানিয়েছে পুলিস।
উল্লেখ্য, পুলিসের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন ঊষসী সেনগুপ্ত ও তাঁর বাবা । নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, এক্সাইড মোড়ে যখন তাঁর গাড়ির উপরে হামলা করছে দুষ্কৃতীরা, তখন পাশে ময়দান থানার দ্বারস্থ হন তিনি। কিন্তু ময়দান থানার অফিসার তাঁকে পরামর্শ দেন, এটা ভবানীপুর থানার অধীনে। এরপর লেকগার্ডেনসে ফের ওই যুবকরা ঘিরে ধরে ঊষসীকে। তখন চারুমার্কেট থানায় যান তিনি। কিন্তু রাতে থানায় কোনও মহিলা অফিসার ছিলেন না। এমনকি এফআইআর নিতেও অস্বীকার করা হয় বলে অভিযোগ ঊষসীর। আর এখানেই প্রশ্ন ,
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে স্পষ্ট বলা আছে, যে কোনও নাগরিক, যে কোনও থানায় ধর্তব্যযোগ্য অপরাধের অভিযোগে এফআইআর দায়ের করতে পারবেন। এই এফআইআরকে জিরো এফআইআর বলা হয়। সংশ্লিষ্ট থানা তখন এই জিরো এফআইআর, অপরাধ যে থানা এলাকায় সংগঠিত হয়েছে, সেখানে পাঠাবে।
তাহলে কেন ময়দান থানার পুলিশ ঊষষী কে ভবানীপুর থানায় যেতে পরামর্শ দিলেন!
ঊষষীর বয়ানে পুলিশের গাফিলতি স্পষ্ট তবু প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া উষসী সেনগুপ্তের হেনস্থার ঘটনায় পুলিসের দিক থেকে কোনও গাফিলতি ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গড়ল কলকাতা পুলিস। ডিসি-র নেতৃত্বে সেই তদন্ত কমিটি গড়া হয়েছে। সেইসময় যে পুলিসকর্মীরা দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করবেন তদন্তকারী অফিসাররা। খতিয়ে দেখা হবে ঘটনাস্থল ও পুলিস স্টেশনের সিসিটিভি ফুটেজও।
আজ অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হয় সাত অভিযুক্তকে।
অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজুর পাশাপাশি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শারীরিক নিগ্রহ ও সম্ভ্রমহানির মামলাও দায়ের করা হয়েছে। এরসঙ্গে ঊষসী সেনগুপ্তের গোপন জবানবন্দি নেওয়ার জন্য বিচারকের কাছে আর্জি জানিয়েছে পুলিস।
উল্লেখ্য, পুলিসের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন ঊষসী সেনগুপ্ত ও তাঁর বাবা । নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, এক্সাইড মোড়ে যখন তাঁর গাড়ির উপরে হামলা করছে দুষ্কৃতীরা, তখন পাশে ময়দান থানার দ্বারস্থ হন তিনি। কিন্তু ময়দান থানার অফিসার তাঁকে পরামর্শ দেন, এটা ভবানীপুর থানার অধীনে। এরপর লেকগার্ডেনসে ফের ওই যুবকরা ঘিরে ধরে ঊষসীকে। তখন চারুমার্কেট থানায় যান তিনি। কিন্তু রাতে থানায় কোনও মহিলা অফিসার ছিলেন না। এমনকি এফআইআর নিতেও অস্বীকার করা হয় বলে অভিযোগ ঊষসীর। আর এখানেই প্রশ্ন ,
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে স্পষ্ট বলা আছে, যে কোনও নাগরিক, যে কোনও থানায় ধর্তব্যযোগ্য অপরাধের অভিযোগে এফআইআর দায়ের করতে পারবেন। এই এফআইআরকে জিরো এফআইআর বলা হয়। সংশ্লিষ্ট থানা তখন এই জিরো এফআইআর, অপরাধ যে থানা এলাকায় সংগঠিত হয়েছে, সেখানে পাঠাবে।
তাহলে কেন ময়দান থানার পুলিশ ঊষষী কে ভবানীপুর থানায় যেতে পরামর্শ দিলেন!
ঊষষীর বয়ানে পুলিশের গাফিলতি স্পষ্ট তবু প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া উষসী সেনগুপ্তের হেনস্থার ঘটনায় পুলিসের দিক থেকে কোনও গাফিলতি ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গড়ল কলকাতা পুলিস। ডিসি-র নেতৃত্বে সেই তদন্ত কমিটি গড়া হয়েছে। সেইসময় যে পুলিসকর্মীরা দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করবেন তদন্তকারী অফিসাররা। খতিয়ে দেখা হবে ঘটনাস্থল ও পুলিস স্টেশনের সিসিটিভি ফুটেজও।
আজ অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হয় সাত অভিযুক্তকে।

No comments:
Post a Comment