পৃথ্বীশরাজ কুন্তী: জননী জন্মভূমির থেকে শ্রেষ্ঠ হলেও সমাজের অসংখ্য 'মা'-এর শেষ বয়সের গন্তব্যস্থল হয় বৃদ্ধাশ্রম।কিন্তু,তার হৃদয় রয়ে যায় সন্তানের প্রতি।বছরের পর বছর সন্তানের অপেক্ষায় নীরবে-নিভৃতে প্রহর গুণে দিনকাটে মায়ের।আর গুণধর সন্তানদের মা'কে নিয়ে ভাবার কোনো অবকাশই থাকেনা।
অথচ সৌম্যজিৎ-দীপান্বিতার যুবার বারবার মন চায় সমাজের এইসমস্ত বঞ্চিত মায়েদের মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে।
আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আইনিভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন উলুবেড়িয়ার বাসিন্দা দীপান্বিতা দত্ত ও সৌম্যজিৎ কোলে।সেই উপলক্ষে আমতার সেচ্ছা্সে্বী সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ' এর ব্যবস্থাপনায় আজ তাঁরা আমতা-২ নং ব্লকের অমরাগড়ী যুব সংঘ পরিচালিত বৃদ্ধাশ্রমের মায়েদের কাছে আশীর্বাদ গ্রহণ করলেন এবং তাঁদের হাতে তুলে দিলেন নতুন শাড়ি ও মিষ্টি।নিজের পেটের সন্তান না হলেও ভাবি দম্পতির এই প্রয়াসে আবেগে ভাসলেন জনা কুড়ি আবাসিক।কেউবা দু'হাত তুলে আশীর্বাদ করছেন দম্পতি কারুর বা চোখের কোণ চিকচিক করে উঠছে।বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিক মঞ্জু মুখোপাধ্যায়,জ্যোৎস্না বন্দ্যোপাধ্যায়রা পেলেন নিজের পুত্রের সান্নিধ্য।সাময়িক হলেও পেলেন হারিয়ে যাওয়া মাতৃত্বের স্বাদ।
বছর ২৪ এর যুবক পেশায় বেসরকারি বহুজাতিক কোম্পানির কর্মী সৌম্যজিত ও বছর ২৩ এর ছাত্রী দীপান্বিতার কথায় তাঁরা ভবিষ্যতেও এধরণের কাজ করতে চান সমাজের বঞ্চিত মানুষের স্বার্থে।
অথচ সৌম্যজিৎ-দীপান্বিতার যুবার বারবার মন চায় সমাজের এইসমস্ত বঞ্চিত মায়েদের মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে।
বছর ২৪ এর যুবক পেশায় বেসরকারি বহুজাতিক কোম্পানির কর্মী সৌম্যজিত ও বছর ২৩ এর ছাত্রী দীপান্বিতার কথায় তাঁরা ভবিষ্যতেও এধরণের কাজ করতে চান সমাজের বঞ্চিত মানুষের স্বার্থে।



Welldone brother.Keep it up.
ReplyDelete