News H Timesওয়েব ডেস্ক:- যতটা আশঙ্কা করা হয়েছিল, বাংলায় তার সিকিভাগও দংশন করতে পারল না ফণী।
ওডিশাতেই শক্তিক্ষয় করে, ফণী যখন বাংলায় এল সে তখন ঢোঁড়া সাপ,ফণা তোলার ক্ষমতা হারিয়েছে। ফণী'র আছড়ে পড়ার আশংকায় গতকাল থেকেই মানুষের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়ে ছিল।যারা কাজে বেরিয়ে ছিলেন তারা ঘরে ফিরেছিলেন বিকেল বিকেল।বিকেল থেকেই সুরক্ষার দোহাই দিয়ে একের পর লোকাল ট্রেন বাতিল করে দেয় রেল। ঘরে ফিরতে অসুবিধায় পড়েন বহু মানুষ।বহু মানুষ আতংকে এদিন ঘর থেকে বের হননি।বহু দোকানপাট ছিল বন্ধ।
আশঙ্কার আবহেই শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ যখন ঘূর্ণিঝড়টি দিঘা দিয়ে বাংলায় ঢোকে, তখন তার গতিবেগ ছিল মাত্র ঘণ্টায় ৭০ কিলোমিটার।
আবহাওয়া দপ্তর অনুমান করেছিল, ফণী'র গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি । তবে, শহরবাসীর কাছে স্বস্তির খবর এটাই-- দিঘা-খড়গপুর হয়ে কলকাতার কানঘেঁষে শনিবার ভোররাতেই হুগলির আরামবাগ ছুঁয়ে ফণী চলে গিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের দিকে।
ভোর সাড়ে ৩টে নাগাদ ফণীর অবস্থান ছিল কলকাতার ৪০ কিলোমিটার পশ্চিমে, হুগলির আরামবাগের কাছে। ফণী সেখান থেকে আরও সরে পূর্ব বর্ধমান হয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই নদিয়ায় কাছাকাছি পৌঁছে যায়। সেখান থেকে মুর্শিদাবাদ হয়ে আজ, শনিবার বিকেলের মধ্যে ক্রমশ দুর্বলতর হয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে ফণী। শহর কলকাতায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবলীলা না ঘটলেও ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে সেইসঙ্গে ফণীর দাপটে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে শনিবার বিকেল পর্যন্ত বৃষ্টি হবে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার সন্ধের পর থেকে ক্রমশ দুর্যোগ কাটতে শুরু করবে। রবিবার, ৫ মে থেকে দুর্যোগ পুরোপুরি কেটে যাবে। কয়েক'টি জেলায় গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়া ছাড়া, বাংলায় ফণীতে ক্ষয়ক্ষতির সেরকম কোন ও খবর নেই। বজ্রপাতে কয়েক জনের মৃত্যু র খবর পাওয়া গেছে। আজও উপকূলীয় এলাকায় জারি থাকবে লাল সতর্কতা । পশ্চিমবঙ্গের কোনও জেলায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রাণহানির কোন ও খবর না থাকলে ও কলকাতার টালা অঞ্চলে একটি বাড়ি ভেঙে পড়েছে বলে খবর।
ওডিশাতেই শক্তিক্ষয় করে, ফণী যখন বাংলায় এল সে তখন ঢোঁড়া সাপ,ফণা তোলার ক্ষমতা হারিয়েছে। ফণী'র আছড়ে পড়ার আশংকায় গতকাল থেকেই মানুষের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়ে ছিল।যারা কাজে বেরিয়ে ছিলেন তারা ঘরে ফিরেছিলেন বিকেল বিকেল।বিকেল থেকেই সুরক্ষার দোহাই দিয়ে একের পর লোকাল ট্রেন বাতিল করে দেয় রেল। ঘরে ফিরতে অসুবিধায় পড়েন বহু মানুষ।বহু মানুষ আতংকে এদিন ঘর থেকে বের হননি।বহু দোকানপাট ছিল বন্ধ।
আশঙ্কার আবহেই শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ যখন ঘূর্ণিঝড়টি দিঘা দিয়ে বাংলায় ঢোকে, তখন তার গতিবেগ ছিল মাত্র ঘণ্টায় ৭০ কিলোমিটার।
আবহাওয়া দপ্তর অনুমান করেছিল, ফণী'র গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি । তবে, শহরবাসীর কাছে স্বস্তির খবর এটাই-- দিঘা-খড়গপুর হয়ে কলকাতার কানঘেঁষে শনিবার ভোররাতেই হুগলির আরামবাগ ছুঁয়ে ফণী চলে গিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের দিকে।
ভোর সাড়ে ৩টে নাগাদ ফণীর অবস্থান ছিল কলকাতার ৪০ কিলোমিটার পশ্চিমে, হুগলির আরামবাগের কাছে। ফণী সেখান থেকে আরও সরে পূর্ব বর্ধমান হয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই নদিয়ায় কাছাকাছি পৌঁছে যায়। সেখান থেকে মুর্শিদাবাদ হয়ে আজ, শনিবার বিকেলের মধ্যে ক্রমশ দুর্বলতর হয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে ফণী। শহর কলকাতায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবলীলা না ঘটলেও ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে সেইসঙ্গে ফণীর দাপটে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে শনিবার বিকেল পর্যন্ত বৃষ্টি হবে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার সন্ধের পর থেকে ক্রমশ দুর্যোগ কাটতে শুরু করবে। রবিবার, ৫ মে থেকে দুর্যোগ পুরোপুরি কেটে যাবে। কয়েক'টি জেলায় গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়া ছাড়া, বাংলায় ফণীতে ক্ষয়ক্ষতির সেরকম কোন ও খবর নেই। বজ্রপাতে কয়েক জনের মৃত্যু র খবর পাওয়া গেছে। আজও উপকূলীয় এলাকায় জারি থাকবে লাল সতর্কতা । পশ্চিমবঙ্গের কোনও জেলায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রাণহানির কোন ও খবর না থাকলে ও কলকাতার টালা অঞ্চলে একটি বাড়ি ভেঙে পড়েছে বলে খবর।

No comments:
Post a Comment