NHT ওয়েব ডেস্ক:- দুঃখের দিন অথচ নাম ‘গুড ফ্রাইডে’! কেন বলা হয় ? প্রশ্ন জাগবেই ,এমন যন্ত্রণাদায়ক অবসানের মধ্যে ‘গুড' টা কী ?
জার্মানিতে কিন্তু গুড ফ্রাইডেকে বলা হয় কারফ্রেইট্যাগ (Karfreitag), যার অর্থ ‘দুঃখজনক শুক্রবার' । তাহলে আমরা গুড ফ্রাইডে বলি কেন!
এ ক্ষেত্রে একটি ধারণা হলো, এটি আদতে ‘গড’স ফ্রাইডে। সেটির ই অপভ্রংশ গুড ফ্রাইডে।
আবার অপর ধারণা, পবিত্র অর্থাৎ ‘হোলি’ holy বোঝাতে প্রাচীন ইংরেজিতে ‘গুড’ শব্দটি ব্যবহৃত হত।গুড ফ্রাইডে নামটি সেখান থেকেও এসে থাকতে পারে।
প্রথমে ধরা হয়েছিল, যিশু ৩৩ খ্রিস্টাব্দে ক্রুশবিদ্ধ হন, তখন গুড ফ্রাইডে পালন করা হত ৩ এপ্রিল। স্যার আইজাক নিউটন গ্রহ-নক্ষত্রের গতিবিধি মেপে সময়টাকে ৩৪ খ্রিস্টাব্দে নিয়ে আসেন। এখন পশ্চিম ইউরোপের চার্চগুলি এই দিন স্থির করে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মেনে, আর পূর্ব ইউরোপে অনুসরণ করা হয় জুলিয়ান ক্যালেন্ডার।
১৯ এপ্রিল সারা বিশ্ব জুড়েই পালিত হচ্ছে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী মানুষদের এই বিশেষ দিন। আর সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য গুড ফ্রাইডে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে কারণ এই দিনেই যিশু খ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ (crucifixion of Jesus Christ) করা হয়। জুডাসের বিশ্বাসঘাতকতার পরে যিশু খ্রিষ্টকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন যিশুকে গুড ফ্রাইডের দিনেই ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল এবং তিন দিন পরে আবারও তিনি বেঁচে ওঠেন- যা ইস্টার হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টানদের জন্য, গুড ফ্রাইডে গভীর শোকের দিন হিসাবেই পালন করা হয়। গুড ফ্রাইডের দিন মানুষ উপবাস রাখেন এবং ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন। এটি আসলে অনুশোচনার দিন এবং যিশু খ্রিষ্টের বলিদানের কথা স্মরণ করার একটি দিন। গির্জায় দুপুর থেকে শুরু করে বিকেল ৩ টে পর্যন্ত প্রার্থনা সংগঠিত হয়। এই দিন পালন করার জন্য, মূর্তির দেহ থেকে সব সজ্জা মুছে ফেলা হয়। গির্জার যাজকও কালো পোশাক পরেন।আমিষের বদলে ঐতিহ্যগতভাবে এই বিশেষ দিনে নানা রকম হট ক্রস বান বা রুটি বানানো হয়।
FOR ADVERTISING
PLEASE CALL 8910463117
জার্মানিতে কিন্তু গুড ফ্রাইডেকে বলা হয় কারফ্রেইট্যাগ (Karfreitag), যার অর্থ ‘দুঃখজনক শুক্রবার' । তাহলে আমরা গুড ফ্রাইডে বলি কেন!
এ ক্ষেত্রে একটি ধারণা হলো, এটি আদতে ‘গড’স ফ্রাইডে। সেটির ই অপভ্রংশ গুড ফ্রাইডে।
আবার অপর ধারণা, পবিত্র অর্থাৎ ‘হোলি’ holy বোঝাতে প্রাচীন ইংরেজিতে ‘গুড’ শব্দটি ব্যবহৃত হত।গুড ফ্রাইডে নামটি সেখান থেকেও এসে থাকতে পারে।
প্রথমে ধরা হয়েছিল, যিশু ৩৩ খ্রিস্টাব্দে ক্রুশবিদ্ধ হন, তখন গুড ফ্রাইডে পালন করা হত ৩ এপ্রিল। স্যার আইজাক নিউটন গ্রহ-নক্ষত্রের গতিবিধি মেপে সময়টাকে ৩৪ খ্রিস্টাব্দে নিয়ে আসেন। এখন পশ্চিম ইউরোপের চার্চগুলি এই দিন স্থির করে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মেনে, আর পূর্ব ইউরোপে অনুসরণ করা হয় জুলিয়ান ক্যালেন্ডার।
১৯ এপ্রিল সারা বিশ্ব জুড়েই পালিত হচ্ছে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী মানুষদের এই বিশেষ দিন। আর সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য গুড ফ্রাইডে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে কারণ এই দিনেই যিশু খ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ (crucifixion of Jesus Christ) করা হয়। জুডাসের বিশ্বাসঘাতকতার পরে যিশু খ্রিষ্টকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন যিশুকে গুড ফ্রাইডের দিনেই ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল এবং তিন দিন পরে আবারও তিনি বেঁচে ওঠেন- যা ইস্টার হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টানদের জন্য, গুড ফ্রাইডে গভীর শোকের দিন হিসাবেই পালন করা হয়। গুড ফ্রাইডের দিন মানুষ উপবাস রাখেন এবং ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন। এটি আসলে অনুশোচনার দিন এবং যিশু খ্রিষ্টের বলিদানের কথা স্মরণ করার একটি দিন। গির্জায় দুপুর থেকে শুরু করে বিকেল ৩ টে পর্যন্ত প্রার্থনা সংগঠিত হয়। এই দিন পালন করার জন্য, মূর্তির দেহ থেকে সব সজ্জা মুছে ফেলা হয়। গির্জার যাজকও কালো পোশাক পরেন।আমিষের বদলে ঐতিহ্যগতভাবে এই বিশেষ দিনে নানা রকম হট ক্রস বান বা রুটি বানানো হয়।
FOR ADVERTISING
PLEASE CALL 8910463117
যিশু খ্রিষ্টের মৃত্যু আসলে সমস্ত মানবজাতির পাপের বিরুদ্ধে এক অসীম ক্ষমার প্রতীক। তাই গুড ফ্রাইডের' গুড " শব্দটি আসলে পবিত্র অর্থ বহন করে।



No comments:
Post a Comment