কাঞ্চনজঙ্ঘার পথে রওনা দিলেন বাংলার শেখ সাহাবুদ্দিন,তুলে দেওয়া হল পতাকা
নিজস্ব সংবাদদাতা: পেটে ২৮ টা সেলাই,তার উপর হাইসুগার,হারিয়েছেন প্যানক্রিয়াস এই চরম শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে সাথে নিয়েই ২০১৭ সালে এভারেস্টের পাশাপাশি পর্বতারোহণ জীবনে বিশ্বের ২৬ টি শৃঙ্গাভিযান করেছেন।যার বেশিরভাগেই তিনি সফল হয়েছেন।কাঞ্চনজঙ্ঘার সাথে ভারতবাসী বিশেষত বাঙালির রয়েছে এক আত্মীক যোগ।সেই আত্মীক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে,কাঞ্চনজঙ্ঘার স্বর্ণালী অঙ্গে বাঙালির কাঞ্চন-স্পর্শে আপামর বাঙালিকে উদ্বুদ্ধ করতে এবার বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম ও দুর্গমতম কাঞ্চনজঙ্ঘার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন উত্তর ২৪ পরগণার বাসিন্দা বছর ৪৪ এর শেখ সাহাবুদ্দিন।
গতকাল রাত ১০.৫ এ শিয়ালদহ স্টেশন থেকে দার্জিলিং মেলে নিউ জলপাইগুড়ি রওনা দেন।তারপর গাড়ি ধরে তিনি পৌঁছবেন নেপালে।দীর্ঘ ১১ দিন হেঁটে পৌঁছবেন বেসক্যাম্প।তারপর শুরু হবে উচ্চতার সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা(পর্বতারোহণের ভাষায় যাকে বলে 'এক্লেমাটাইজেশন')।তারপর ক্যাম্প ১,২,৩ ও ৪ হয়ে পৌঁছবেন শীর্ষে।সব ঠিকঠাক থাকলে মে'র ২০ তারিখ নাগাদ সামিটের সম্ভবনা থাকছে।সাহাবুদ্দিন বাবুর পাশাপাশি এবার কাঞ্চনজঙ্ঘা অভিযানে যাচ্ছেন বাংলার কুন্তল কাঁড়ার,রুদ্রপ্রসাদ হালদার ও বিপ্লব বৈদ্য।ওনারা গত দু'দিন আগেই বিমানে কাঠমান্ডু রওনা দিয়েছেন।
শিয়ালদহ স্টেশনে সাহাবুদ্দিন বাবুকে বিদায় জানাতে উপস্থিত ছিলেন আমতার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'-এর প্রতিনিধিরা।তাঁরা তাঁর হাতে সংস্থার পতাকা ও পুষ্পস্তবক তুলে দেন। সংগঠনের সম্পাদক তাপস পাল জানান, অজানাকে জানার, অজেয়কে জয় করার দুর্মর বাসনা এখনো বাঙালীর চোখে, বুকে,হৃদয়ে। সময়, মাত্রা এবং অবস্থান, তার কাছে আপেক্ষিক। তাই দুর্গমতম, বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার শীর্ষে পৌঁছাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সাহাবুদ্দিন বাবুর হাতে আত্মবিশ্বাসের ঝান্ডা তুলে দিল দশমাস বয়েসী আমতার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'। কারণ সাহসের কোন মাত্রা হয় না, বাঙালীর চেয়ে কে ভালো বোঝে এই কথা? বাঙালীর অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যতের ইতিহাস এভাবেই লিখিত হোক দশক, শতক, সহস্রাব্দে; বার বার, বহুবার।
শেখ সাহাবুদ্দিন আবেগতাড়িত গলায় সজল চোখে সকলকে আশীর্বাদ করার অনুরোধ করেন যেন তিনি সুস্থ শরীরে অভিযান করে ফিরে আসতে পারেন বাংলার বুকে।
বাঙালীর নির্ভীকতা, কর্মোদ্যম, চেতনার ধ্বজা উড়তে থাকুক কাঞ্চনজঙ্ঘা'র কোল আলো করে, সাহাবুদ্দিন বাবুর ন্যায় নির্ভীক বাঙালী যোদ্ধার হাত ধরে।
নিজস্ব সংবাদদাতা: পেটে ২৮ টা সেলাই,তার উপর হাইসুগার,হারিয়েছেন প্যানক্রিয়াস এই চরম শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে সাথে নিয়েই ২০১৭ সালে এভারেস্টের পাশাপাশি পর্বতারোহণ জীবনে বিশ্বের ২৬ টি শৃঙ্গাভিযান করেছেন।যার বেশিরভাগেই তিনি সফল হয়েছেন।কাঞ্চনজঙ্ঘার সাথে ভারতবাসী বিশেষত বাঙালির রয়েছে এক আত্মীক যোগ।সেই আত্মীক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে,কাঞ্চনজঙ্ঘার স্বর্ণালী অঙ্গে বাঙালির কাঞ্চন-স্পর্শে আপামর বাঙালিকে উদ্বুদ্ধ করতে এবার বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম ও দুর্গমতম কাঞ্চনজঙ্ঘার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন উত্তর ২৪ পরগণার বাসিন্দা বছর ৪৪ এর শেখ সাহাবুদ্দিন।
গতকাল রাত ১০.৫ এ শিয়ালদহ স্টেশন থেকে দার্জিলিং মেলে নিউ জলপাইগুড়ি রওনা দেন।তারপর গাড়ি ধরে তিনি পৌঁছবেন নেপালে।দীর্ঘ ১১ দিন হেঁটে পৌঁছবেন বেসক্যাম্প।তারপর শুরু হবে উচ্চতার সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা(পর্বতারোহণের ভাষায় যাকে বলে 'এক্লেমাটাইজেশন')।তারপর ক্যাম্প ১,২,৩ ও ৪ হয়ে পৌঁছবেন শীর্ষে।সব ঠিকঠাক থাকলে মে'র ২০ তারিখ নাগাদ সামিটের সম্ভবনা থাকছে।সাহাবুদ্দিন বাবুর পাশাপাশি এবার কাঞ্চনজঙ্ঘা অভিযানে যাচ্ছেন বাংলার কুন্তল কাঁড়ার,রুদ্রপ্রসাদ হালদার ও বিপ্লব বৈদ্য।ওনারা গত দু'দিন আগেই বিমানে কাঠমান্ডু রওনা দিয়েছেন।
শিয়ালদহ স্টেশনে সাহাবুদ্দিন বাবুকে বিদায় জানাতে উপস্থিত ছিলেন আমতার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'-এর প্রতিনিধিরা।তাঁরা তাঁর হাতে সংস্থার পতাকা ও পুষ্পস্তবক তুলে দেন। সংগঠনের সম্পাদক তাপস পাল জানান, অজানাকে জানার, অজেয়কে জয় করার দুর্মর বাসনা এখনো বাঙালীর চোখে, বুকে,হৃদয়ে। সময়, মাত্রা এবং অবস্থান, তার কাছে আপেক্ষিক। তাই দুর্গমতম, বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার শীর্ষে পৌঁছাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সাহাবুদ্দিন বাবুর হাতে আত্মবিশ্বাসের ঝান্ডা তুলে দিল দশমাস বয়েসী আমতার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'। কারণ সাহসের কোন মাত্রা হয় না, বাঙালীর চেয়ে কে ভালো বোঝে এই কথা? বাঙালীর অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যতের ইতিহাস এভাবেই লিখিত হোক দশক, শতক, সহস্রাব্দে; বার বার, বহুবার।
শেখ সাহাবুদ্দিন আবেগতাড়িত গলায় সজল চোখে সকলকে আশীর্বাদ করার অনুরোধ করেন যেন তিনি সুস্থ শরীরে অভিযান করে ফিরে আসতে পারেন বাংলার বুকে।
বাঙালীর নির্ভীকতা, কর্মোদ্যম, চেতনার ধ্বজা উড়তে থাকুক কাঞ্চনজঙ্ঘা'র কোল আলো করে, সাহাবুদ্দিন বাবুর ন্যায় নির্ভীক বাঙালী যোদ্ধার হাত ধরে।

No comments:
Post a Comment